Close Menu
Bangla News 360Bangla News 360
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • About Us
    • Contact Us
    • Content Transparency
    • Editorial Policy
    • Fact Checking Policy
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla News 360Bangla News 360
    Subscribe
    • Home
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • আলোচিত সংবাদ
    • ক্যাম্পাস
    • খেলা
    • বিনোদন
    Bangla News 360Bangla News 360
    Home»আলোচিত সংবাদ»নির্বাচনী জোট নিয়ে যা ভাবছে বিএনপি
    আলোচিত সংবাদ

    নির্বাচনী জোট নিয়ে যা ভাবছে বিএনপি

    অনলাইন ডেস্কBy অনলাইন ডেস্কJune 24, 2025 9:05 AMNo Comments6 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    লন্ডন বৈঠকের পর দেশে আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে সৃষ্ট সংশয় কেটে গেছে বলে মনে করে বিএনপি ও ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকরা। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ধরে শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা এরই মধ্যে কৌশলে নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করেছেন। আসন চূড়ান্ত না হলেও নির্বাচনী এলাকায় যাতায়াত বাড়িয়েছেন তারা। এলাকায় সাংগঠনিক কার্যক্রমের পাশাপাশি করছেন সুধী সমাবেশ, অব্যাহত রেখেছেন প্রাথমিক গণসংযোগ কর্মসূচিও। তবে আসন বণ্টন নিয়ে মিত্রদের সঙ্গে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো আলোচনা করেনি বিএনপি। নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার প্রত্যাশায় থাকা দলটি আসন বণ্টনের কাজটি করতে চায় ‘উপযুক্ত সময়ে’। মূলত নির্বাচন আরও ঘনিয়ে এলে, অর্থাৎ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পরই এই কাজটি শুরু করতে চায় বিএনপি। গত রোববার যুগপৎ আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি এমন ইঙ্গিত দিয়েছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে।

    বিএনপি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত, লন্ডনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে ফলপ্রসূ বৈঠকের পর নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে সংকট কাটার পাশাপাশি দেশ এবং রাজনীতিও নির্বাচনমুখী হয়েছে। ফলে বিএনপির নির্বাচনী জোট গঠন বা জোটের রূপরেখা কেমন হবে, সেটি নিয়েও আলোচনা চলছে। বিএনপির জোটসঙ্গী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও নিজেদের মতো করে চিন্তাভাবনা করছে। বিএনপি তাদের কত আসন ছাড় দেবে, কে, কোথায় নির্বাচন করবেন, তা নিয়ে তারা এক ধরনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। জোটের শরিক দলগুলো এখন বিএনপির কাছ থেকে নির্বাচনী জোট গঠনের খুব স্পষ্ট বার্তা আশা করছে। একই সঙ্গে এটি নিয়ে আলোচনাও শুরু করতে চায় তারা।

    জানা গেছে, আগামী নির্বাচন সামনে রেখে আসন বণ্টনের কাজটি এখনো শুরু না করলেও নির্বাচনী জোট নিয়ে ভাবছে বিএনপি। দলটি আগামীতে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করতে পারে। আগামী দু-এক মাসের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বিএনপি নেতৃত্বাধীন যুগপৎ জোটে ছিল, কিন্তু আগামীতে এককভাবে নির্বাচন করবে—যারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা বাদে অন্যদের নির্বাচনী জোটে টানার চেষ্টা করবে দলটি। এ ছাড়া যুগপতের বাইরে থাকা অন্যান্য দলকেও গুরুত্ব দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিকে নিয়েও চিন্তাভাবনা আছে। এনসিপি আগ্রহ প্রকাশ করলে তাদেরও নির্বাচনী জোটে নিতে পারে বিএনপি। বিএনপির অঙ্গীকার, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে থাকা মিত্রদের নির্বাচন এবং সরকারেও রাখবে। এর অংশ হিসেবে আন্দোলনে থাকা দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠন করবে।

    আরও পড়ুনঃ  ইরানিদের জন্য বড় সুখবর দিলো আরব আমিরাত

    বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি ও স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু কালবেলাকে বলেন, বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফার মধ্যে পরিষ্কার করে বলা আছে যে, একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে জয়লাভের পর ফ্যাসিস্ট সরকার হটানোর আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলোর সমন্বয়ে একটি ‘জনকল্যাণমূলক জাতীয় ঐকমত্যের সরকার’ প্রতিষ্ঠা করা হবে। আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান একাধিকবার এ কথাটি বলেছেন। অর্থাৎ আমাদের কমিটমেন্ট আছে। এই কমিটমেন্ট কোথায়, কীভাবে অ্যাডজাস্টমেন্ট হবে, সেটা এখনই বলা যাবে না, জাতীয় নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পর তা বলা যাবে।

    বিএনপি নেতৃত্বে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে ৪০টির মতো রাজনৈতিক দল সম্পৃক্ত ছিল। এগুলোর মধ্যে ছয়দলীয় জোট গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, ১০ দলীয় জোট জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, চারদলীয় জোট, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, এলডিপি, গণফোরাম-বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি), গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, এনডিএম অন্যতম। বিএনপি আন্দোলনের এসব মিত্রের জন্য ‘যৌক্তিক’ আসন ছাড়বে। যাদের জাতীয় ইমেজ আছে এবং সংশ্লিষ্ট এলাকায় যাদের বিজয়ী হওয়ার মতো অবস্থান আছে, তাদের আসন ছাড়বে। এ ছাড়া প্রার্থী দুর্বল হলেও জোটের ঐক্যের স্বার্থেও মিত্রদের কিছু আসন ছেড়ে দেবে বিএনপি।

    ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী জোট জামায়াতে ইসলামী ছিল এবং তাদের তখন ২২টি আসন ছেড়ে দিয়েছিল দলটি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবার জামায়াত এককভাবে নির্বাচন করতে পারে, সে ক্ষেত্রে বিএনপির সঙ্গে নির্বাচনী জোটে থাকছে না জামায়াত। ফলে দলটিকে এবার আর কোনো আসন দেওয়ার আলোচনা আসছে না। এদিকে, ২০১৮ সালে নির্বাচনী জোটে না থাকলেও পরবর্তীতে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে নতুন কয়েকটি দল সম্পৃক্ত হয়। জোটে এলে তাদের মধ্য থেকেও কাউকে কাউকে আসন দেওয়া যেতে পারে। বিএনপি ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে মিত্রদের ৫৯টি আসন ছেড়ে দিলেও সব মিলিয়ে এবার আসন ছাড়ার সংখ্যা ৫০টিরও কম হবে বলে জানা গেছে।

    জানা যায়, এনসিপি গঠনের পর থেকেই বিএনপির অভ্যন্তরীণ চিন্তা ছিল যে, গণঅভ্যুত্থানের দল হিসেবে তাদের সঙ্গে একটা চমৎকার সম্পর্ক বজায় রাখবে। তবে মাঝখানে এনসিপির সঙ্গে কিছু ইস্যুতে দূরত্ব তৈরি হয়।

    আরও পড়ুনঃ  এবার রাশিয়ার কাছ থেকে যে সুখবর পেল ইরান

    এর পরও এনসিপি আগামীতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন নির্বাচনী জোটে আসার আগ্রহ দেখালে, বৃহত্তর স্বার্থে তাদের জোটে নিতে পারে বিএনপি। সে ক্ষেত্রে তাদের ফ্রন্টলাইন নেতৃত্বের মধ্যে যারা ক্যাপাবল, তাদের বেশ কয়েকটি আসন ছেড়ে দেওয়া হতে পারে। জানা গেছে, কয়েক মাস আগে বিএনপি ও এনসিপির মধ্যে এ ধরনের একটি আলোচনা হয়েছিল। এনসিপির কে কে নির্বাচন করতে চায়, বিএনপির তরফ থেকে তখন এ ধরনের একটা তালিকাও চাওয়া হয়েছিল। সেটার আর তেমন অগ্রগতি হয়নি। যদিও রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই বলে অভিমত বিশ্লেষকদের।

    এদিকে, গত রোববার যুগপতের মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। মূলত মঞ্চের নেতাদের লন্ডন বৈঠক সম্পর্কে অবহিত করতেই এই বৈঠকটি করে দলটি। সেখানে লন্ডনে গত ১৩ জুন অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে ছয়দলীয় এই রাজনৈতিক জোট। তবে বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচন এবং আসন বণ্টনের বিষয়টিও আলোচনায় উঠে আসে। বিএনপি নেতারা বলেছেন, নির্বাচনের সময় আরও ঘনিয়ে এলে তখন এ বিষয়টি নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হবে। বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

    সূত্র মতে, বিএনপির পক্ষ থেকে গণতন্ত্র মঞ্চকে পুনরায় প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় যে, ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে থাকা মিত্রদের নিয়েই বিএনপি আগামীতে নির্বাচন করবে এবং মিত্ররা সরকারেও থাকবে। নির্বাচনে বিজয়ী হলে তারা জাতীয় সরকার গঠন করবে। পাশাপাশি যুগপতের শরিক দলগুলোর নেতারা বিভিন্ন জায়গায় সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড ও প্রচারণায় নেমে যে প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছেন, বৈঠকে এ বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বিএনপি বলেছে, যখন আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হবে কিংবা বিএনপি যখন যুগপৎ শরিকদের কাউকে ধানের শীষের চূড়ান্ত মনোনয়ন দেবে, তখন এই বিষয়টি সমাধান হয়ে যাবে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। দলের কেউ তখন ধানের শীষের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে বিএনপি যথারীতি তার বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

    আরও পড়ুনঃ  ১৭০০ কোটি টাকায় ফারাক্কার ভাটিতে ২৫ কিলোমিটার স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ

    গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিএনপির পক্ষে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে বর্তমান সমন্বয়ক ও ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী হাসনাত কাইয়ূম ও জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন ছিলেন।

    গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু কালবেলাকে বলেন, বিএনপির অঙ্গীকার রয়েছে—তারা যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের নিয়ে আগামীতে নির্বাচন এবং সরকার গঠন করবে। আমরা যতটুকু জানি, তারা এখনো এই অবস্থানে অটুট আছে। আমরা আশা করছি, বিএনপি যথাসময়ে আসন বণ্টন নিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনা শুরু করবে। গতকালের (রোববার) মিটিংয়ে এটা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বিএনপি আমাদের পুনরায় আশ্বস্ত করেছে, আমরা একসঙ্গে নির্বাচন করব এবং বিজয়ী হলে একত্রে সরকার গঠন করে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করব।

    বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, যুগপতে দীর্ঘ আন্দোলনের মধ্যে আমরা যুক্ত ছিলাম। এখন নতুন প্রেক্ষিতে দেশে আগামী জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে পার্লামেন্ট ও সরকার গঠন হবে। আর বিএনপি তো বলেই আসছে, যুগপতের শরিকদের নিয়ে তারা সরকার গঠন করবে। তবে স্বাভাবিকভাবে তার আগে তো নির্বাচন। যুগপৎ আন্দোলনের যে ঐক্যটা, আগামী নির্বাচন এবং পার্লামেন্ট গঠনের মধ্য দিয়ে নিশ্চয়ই সেটার বহিঃপ্রকাশ ঘটবে, এটাই স্বাভাবিক। সে ব্যাপারে আমাদের মধ্যে এক ধরনের আলাপ-আলোচনা, বোঝাপড়া আছে। নির্বাচন আরও এগিয়ে এলে এ ব্যাপারে আরও সুনির্দিষ্টভাবে আলাপ-আলোচনা হবে। তখন বোঝাপড়ার জায়গাটা আরও বাড়বে। তিনি আরও বলেন, সামগ্রিকভাবে নির্বাচনের ঐক্য বা নির্বাচনে মোর্চা কীভাবে হবে, কী সেপ নেবে—এটা নিয়ে এখনো সুনির্দিষ্টভাবে কোনো কিছু আলোচনা হয়নি বা এটা আমরা এখনো ঠিক করিনি। আমরা চেষ্টা করব, আন্দোলনের সব শক্তি নিয়ে ঐক্যটা যেন অটুট থাকে।

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    অনলাইন ডেস্ক

      Related Posts

      যেভাবে ইরানের ভেতর থেকেই হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

      June 28, 2025 12:35 PM

      ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

      June 28, 2025 12:18 PM

      ইউরোপের ঘুম হারাম করল চিনা যে অ্যাপ

      June 28, 2025 12:16 PM
      Add A Comment
      Leave A Reply Cancel Reply

      Latest News

      UAE Launches Golden Visa Scheme for Bangladeshis Without Property or Trade License Requirement – Bd24live

      July 8, 2025 2:02 AM

      Commission bringing amendment proposals considering parties’ response: Ali Riaz – Bd24live

      July 8, 2025 12:01 AM

      How to Apply for UAE Golden Visa as a Bangladeshi Citizen – 2025 Guide – Bd24live

      July 7, 2025 9:59 PM

      None involved in mob violence will be spared: Home Adviser warns – Bd24live

      July 7, 2025 7:58 PM
      Facebook X (Twitter) LinkedIn WhatsApp Telegram
      © 2025 Bangla News 360

      Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.